প্রতি বছর প্রায় সহস্রাধিক লাশের ঠিকানা হয়ে উঠে এই হার্ট আইল্যান্ড। অদ্যাবধি প্রায় ১০ লাখেরও বেশি পরিচয়হীন মৃত ব্যক্তির সমাধি রয়েছে সেখানে।
প্রতি বছর প্রায় সহস্রাধিক লাশের ঠিকানা হয়ে উঠে এই হার্ট আইল্যান্ড। অদ্যাবধি প্রায় ১০ লাখেরও বেশি পরিচয়হীন মৃত ব্যক্তির সমাধি রয়েছে সেখানে।
প্রতি সপ্তাহে নিউ ইয়র্ক শহর পরিচালিত সকল মর্গ থেকে অজ্ঞাতনামা সব মৃতদেহ হার্ট আইল্যান্ডে নিয়ে যাওয়া হয় শেষকৃত্যের উদ্দেশ্যে। দ্বীপের মাটিতে তারা শায়িত হন নামহীন সমাধিস্তম্ভের পাদদেশে। মৃত্যুর সাথে সাথে এসব ব্যক্তির একসময়কার নাম-পরিচয় সবই হারিয়ে যায়!
হার্ট আইল্যান্ডে প্রতিটি বেওয়ারিশ লাশ দাফনের পূর্বে শহরের অফিস অভ দ্য চিফ মেডিক্যাল এক্সামিনার ঠিক ৩০ দিন অপেক্ষা করেন। এই সময়ের মাঝে মৃতের কোনো পরিচয় পাওয়া না গেলে অথবা কোনো পরিচিতজন দাবী নিয়ে না এলে তাকে সমাহিত করা হয়।
ব্রংসে অবস্থিত হার্ট আইল্যান্ড নিউ ইয়র্ক কিনে নেয় ১৮৬৮ সালে এবং গণকবরস্থান হিসেবে এর যাত্রা শুরু হয় ১৮৬৯ সাল থেকে। শুরু থেকে ফি বছর প্রায় ১,০০০ এরও বেশি লাশ দাফন করা হয়েছে এই দ্বীপটিতে এবং এর বিপরীতে প্রায় ৪০টির মতো মৃতদেহের দাবী নিয়ে স্বজনেরা পরবর্তীতে কোনো সময়ে ফিরে আসেন।
নিউ ইয়র্ক শহরের স্বজনহীন, অজ্ঞাতনামা, বেওয়ারিশ যাবতীয় মৃতদেহের শেষ ঠিকানা হিসেবে পরিচিত হার্ট আইল্যান্ড। একাধিক মহামারিতে মারা যাওয়া অসংখ্য মানুষ, যাদের পরিচয় নির্ণয় করা যায়নি, শেষাবধি তারা এখানেই ঘুমিয়ে আছেন আশ্চর্য নীরবতায়।
হার্ট আইল্যান্ড; নিউ ইয়র্কের একটি দ্বীপ, যা কি না বহু বছর ধরে গোরস্থানের ভূমিকা পালন করে আসছে। মৃত মানুষদের মাঝে যারা এতটাই দরিদ্র যে শেষকৃত্যানুষ্ঠান করার মতো সামর্থ্যটুকুও নেই তাদের চিরনিদ্রার জায়গা হয় এই দ্বীপের মাটি।
১৬৪ ক্যাচ নিয়ে উইকেটকিপার ছাড়া আউটফিল্ডারদের মধ্যে অষ্টম সর্বোচ্চ ক্যাচের রেকর্ড গড়েছেন চার্লস ব্রায়ান লারা।
২০০১-০২ এর শ্রীলঙ্কা সফরে ৩ ম্যাচের টেষ্ট সিরিজে লারার গড় ছিল ১১৪.৬৭। ওই সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মোট রানের ৪২% রান একাই করেছিলেন লারা। ৩ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের জন্য যা বিশ্বরেকর্ড।
৩ ম্যাচের টেষ্ট সিরিজে ৬ ইনিংসে ৭৫২ রান নিয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ইংল্যান্ডের গ্রাহাম গুচ। ১৯৯০ সালে ভারতের বিপক্ষে এ রেকর্ড করেছিলেন তিনি।