হোয়াইট হাউসকে নতুন করে রঙ করতে গেলে ৫৭০ গ্যালন সাদা রঙের প্রয়োজন হয়।
হোয়াইট হাউসের প্রধান বাসিন্দা মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তার পরিবার। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, তারা এখানে বিনামূল্যে খাবার পান না। তাদের খাবারের বিল মাস শেষে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি টুথপেস্ট কেনা, কাপড় ইস্ত্রি করা ইত্যাদির খরচও নিজেদের বহন করতে হয়।
প্রেসিডেন্ট হ্যারি এস ট্রুম্যান হোয়াইট হাউসের নাম দিয়েছিলেন ‘ঝলমলে বন্দিশালা’। আরেক প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগান এ ভবনকে আট তারকা হোটেলের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন।
১৯০১ সালের আগ পর্যন্ত হোয়াইট হাউসের কোনো দাপ্তরিক নাম ছিল না। বিভিন্ন সময়ে একে বিভিন্ন নামে ডাকা হতো। সাধারণত এক্সিকিউটিভ ম্যানশন এবং প্রেসিডেন্ট প্যালেস নামে ডাকা হতো।
১৮১৪ সালে ব্রিটিশ সৈন্যরা হোয়াইট হাউসে আগুন লাগিয়ে দেয়। আগুনে ভবনের অভ্যন্তরের অংশ ও ছাদ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই এর পুনর্নির্মাণ আরম্ভ হয়।
১৭৯২ সালের অক্টোবরে হোয়াইট হাউসের নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার আগেই ১৭৯৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের জাতির জনক ও প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটনের মেয়াদ শেষ হয়। তিনি ১৭৯৯ সালে মারা যাবার ফলে তার আর হোয়াইট হাউসে থাকা হয়ে উঠে নি।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতির জনক ও প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন কখনোই হোয়াইট হাউসে থাকার সুযোগ পাননি। অথচ ১৭৯১ সালে তিনিই হোয়াইট হাউসের মূল নকশা অনুমোদন করেন।
রোমের ‘আওয়ার লেডি অফ দ্য কনসেপশন অফ দ্য ক্যাপুচিনস’ চার্চটি সাজানো হয়েছে প্রায় ৪০০০ খ্রিস্টান ভিক্ষুর হাড় দিয়ে, যারা ১৫০০ থেকে ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন। মারকিউস ডি সেডের বর্ণনা অনুযায়ী হাড়গুলো সাজানো হয়েছে ‘বারোক’ এবং ‘রোকোকো’ স্টাইলে যা সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতকের বিভিন্ন শিল্পকলায় প্রচলিত ছিল। তিনজন ভিক্ষুর কঙ্কাল এমনভাবে সাজানো হয়েছে যা দেখলে মনে […]
বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্টেডিয়ামটি কিন্তু উত্তর কোরিয়ায়৷ নাম রুনগ্রাদো মে ডে স্টেডিয়াম৷ ১৯৮৯ সালের পহেলা মে স্টেডিয়ামটির কাজ শেষ হয়েছিল বলে নামের সঙ্গেও জুড়ে দেয়া হয়েছে ‘মে দিবস’৷ ১ লক্ষ ৫০ হাজার দর্শকের আসন আছে স্টেডিয়ামটিতে৷
Thomasson বলতে বুঝানো হয় স্থাপত্যের ত্রুটিপূর্ণ অংশকে যা কাজে আসবে না, বরং এই কারনেই ঐ অংশটি আর্টে পরিণত হয়ে গিয়েছে !!