১৬৪ ক্যাচ নিয়ে উইকেটকিপার ছাড়া আউটফিল্ডারদের মধ্যে অষ্টম সর্বোচ্চ ক্যাচের রেকর্ড গড়েছেন চার্লস ব্রায়ান লারা।
১৬৪ ক্যাচ নিয়ে উইকেটকিপার ছাড়া আউটফিল্ডারদের মধ্যে অষ্টম সর্বোচ্চ ক্যাচের রেকর্ড গড়েছেন চার্লস ব্রায়ান লারা।
২০০১-০২ এর শ্রীলঙ্কা সফরে ৩ ম্যাচের টেষ্ট সিরিজে লারার গড় ছিল ১১৪.৬৭। ওই সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মোট রানের ৪২% রান একাই করেছিলেন লারা। ৩ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের জন্য যা বিশ্বরেকর্ড।
৩ ম্যাচের টেষ্ট সিরিজে ৬ ইনিংসে ৭৫২ রান নিয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ইংল্যান্ডের গ্রাহাম গুচ। ১৯৯০ সালে ভারতের বিপক্ষে এ রেকর্ড করেছিলেন তিনি।
লারার ক্যারিয়ারের উজ্জ্বলতম অধ্যায়গুলোর একটি ২০০১-০২ এর শ্রীলঙ্কা সফর। সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজ হোয়াইটওয়াশ হলেও ৩ ম্যাচের ৬ ইনিংসে ৩ সেঞ্চুরি ও এক ফিফটিসহ রান করেছিলেন মোট ৬৮৮, সর্বোচ্চ স্কোর ২২১। ৩ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড এটি।
সব টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে অন্তত একটি করে টেস্ট সেঞ্চুরি আছে লারার। ২০০৫ সালে কেনসিংটন ওভালে পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করে এ চক্র পূরণ করেন তিনি।
টেষ্ট ক্রিকেট খেলায় পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন বছরে ১,০০০ টেস্ট রান করার বিরল রেকর্ডের মালিক ক্রিকেটের বরপুত্র ব্রায়ান লারা।
টেস্টে দুটি ট্রিপল সেঞ্চুরি করা দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান ব্রায়ান লারা। সব মিলিয়ে টেস্ট ইতিহাসে দুটি ট্রিপল সেঞ্চুরি আছে মোট ৪ জন ব্যাটসম্যানের: স্যার ডন ব্র্যাডম্যান, ব্রায়ান লারা, বীরেন্দর শেবাগ ও ক্রিস গেইল।
ক্যারিয়ারে মোট ৯টি টেস্ট ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন ব্রায়ান লারা। স্যার ডন ব্র্যাডম্যান ও কুমার সাঙ্গাকারারই কেবলমাত্র তার চেয়ে বেশি ডাবল সেঞ্চুরি আছে।
ইনিংস বিবেচনায় দ্রুততম ১০ ও ১১ হাজার রান করার রেকর্ড লারার। ১০ হাজার রানের রেকর্ডের ক্ষেত্রে টেন্ডুলকার সঙ্গী হিসেবে থাকলেও দ্রুততম ১১ হাজার রানের মালিক কেবলই লারা।